yrDJooVjUUVjPPmgydgdYJNMEAXQXw13gYAIRnOQ
Developed by -WST

Contact Form

Name

Email *

Message *

Report Abuse

Total Visitors

Search This Blog

Followers

Followers

No Thumbnail Image

No Thumbnail Image
The best tech blog in Bangladesh and India... Subscribe our newslatter & get pro blogging & seo tips and tricks...

About Us

About Us
The best tech site in bangladesh and india.We discuss of any problem by comment

World Scholar Tech

Made with Love by

Made with Love by
World Scholar Tech

Label

Recently

Popular

Bookmark

আলোর সমবর্তন । Polarization



অনুদৈর্ঘ্য বা অনুপ্রস্থ উভয় প্রকার তরঙ্গের ব্যতিচার ও অপবর্তন ঘটে। তাই আলোর ব্যতিচার ও অপবর্তন থেকে আলোক তরঙ্গের প্রকৃতি অর্থাৎ আলোক তরঙ্গ অনুদৈর্ঘ্য না অনুপ্রস্থ এ সম্পর্কে কোন সিদ্ধান্ত নেয়া যায় না। আলোর সমবর্তন বা পোলারায়ন থেকে এ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। অনুপ্রস্থ তরঙ্গ সমবর্তন ঘটে,কিন্তু অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ সমবর্তন ঘটে না। আলোর সমবর্তন ঘটে। সুতরাং বলা যায় আলোক তরঙ্গ অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।


আলো কোন মাধ্যমের মধ্য দিয়ে গমনের পর আলোক তরঙ্গের কম্পন একটি নির্দিষ্ট দিকে বা একটি নির্দিষ্ট তলে হওয়ার ঘটনাকে বলা হয় আলোর সমবর্তন। আর কোন আলোকরশ্মির কম্পন একটি নিদিষ্ট তলে হলে ঐ আলোকে বলা হবে সমবর্তিত। আলো যেসব মাধ্যমের মধ্য দিয়ে গমন এর ফলে সমবর্তিত হয় ঐসব মাধ্যমকে বলা হয় সমবর্তক মাধ্যম। কোন সমবর্তক মাধ্যমের যে তলের সমান্তরালে আলোক তরঙ্গের কম্পান গমন করতে পারে তাকে বলা হয় নিঃসরণ তল। টুরম্যালিন স্ফটিকের নিঃসরন তল স্ফটিক অক্ষের সমান্তরাল।

যার সাহায্য আলোর সমবর্তন ঘটানো হয় তাকে বলা হয় সমবর্তক বা পোলারাইজার এবং যার সাহায্যে কোন আলো সমবর্তিত কি না তা নির্ধারণ করা হয় তাকে বলা হয় বিশ্লেষক বা এনালাইজার।



সমাবর্তন তল

সমবর্তিত আলোক তরঙ্গের কম্পন তরঙ্গ সঞ্চালনের সাথে একটি নির্দিষ্ট দিকে হয়। একে সমতল সমবর্তিত আলো বলে। সমতল সমবর্তিত আলোক তরঙ্গে যে তলে কম্পন অবস্থান করে তাকে বলে কম্পন তল এবং কম্পন তলের সাথে লম্ব তলকে বা যে তলে কম্পন থাকে না তাকে সমবর্তন তল বলে।

কাচের সমবর্তন কোন 57.5 degree.

ম্যালাসের সূত্র

বিশ্লেষকের মধ্য দিয়ে সমবর্তিত আলো গমনের ফলে এর তীব্রতা সসমবর্তক ও বিশ্লেষকের মধ্যবর্তী কোণের cosine এর বর্গের সমানুপাতিক।
অর্থাৎ,
তীব্রতা I হলে সমবর্তক ও বিশ্লেষকের মধ্যবর্তী কোন থিটা হলে,
I ∝ cos2Ө
I =ka2cos2Ө
I=I0cos2Ө

1809 সালে বিজ্ঞানী ম্যালাস লক্ষ করেন, কাচের ওপর অসমবর্তিত আলো আপতিত হলে প্রতিফলিত রশ্মি আংশিক সমবর্তিত হয়। আপতন কোণ ছোট হলে সমবর্তন কোনের মান খুব কম হয়। আপাতন কোণের মান ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করতে থাকলে সমবর্তন কোনের পরিমাণও বৃদ্ধি পেতে থাকে প্রায় 57 ডিগ্রি।

 যে কোণে আপতিত হলে প্রতিফলিত রশ্মি সম্পূর্ণরুপে সমবর্তিত হয়। এ কোনকে সমবর্তন কোন বলে।



যে কোণে আপতিত হলে প্রতিফলিত রশ্মি সম্পূর্ণরূপে সমবর্তিত হয় তাকে সমবর্তন কোন বলে বা ব্রুস্টার কোন বলে । বিজ্ঞানী ব্রুস্টার দেখান যে, সমবর্তন কোনে আপতিত হলে প্রতিফলিত রশ্মি ও প্রতিসরিত রশ্মি পরষ্পর লম্ব হয়।এক্ষএে প্রতিফলন কোন ও প্রতিসরন কোনের সমষ্টি 90 degree হয়। অর্থাৎ
Өp= সমবর্তন কোন এবং Өr = প্রতিসরন কোন

Өp+ Өr= 90

প্রতিসরনের সূএানুযায়ী,

\[tanӨ_p=\frac{sinӨ_p}{cosӨ_p}\ =\frac{sinӨ_p}{sin(90-Ө_p)}\ =μ\]

সুতরাং, সমবর্তন কোনের ট্যানজেন্ট প্রতিসারক মাধ্যমের প্রতিসরণাঙ্কের সমান।
★  বন্দি  পাঠশালার প্রিমিয়াম কোর্স ফ্রিতে  watch & Download  করতে এখানে ক্লিক কর,,,,,, 

0
0
Post a Comment

Post a Comment

WST
-->