yrDJooVjUUVjPPmgydgdYJNMEAXQXw13gYAIRnOQ
Developed by -WST

Contact Form

Name

Email *

Message *

Report Abuse

Total Visitors

Search This Blog

Followers

Followers

No Thumbnail Image

No Thumbnail Image
The best tech blog in Bangladesh and India... Subscribe our newslatter & get pro blogging & seo tips and tricks...

About Us

About Us
The best tech site in bangladesh and india.We discuss of any problem by comment

World Scholar Tech

Made with Love by

Made with Love by
World Scholar Tech

Label

Recently

Popular

Bookmark

ট্রানজিস্টর । Transistor



একই জাতীয় দুটি অবিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহী কে এদের বিপরীত জাতীয় অর্ধপরিবাহীর একটি পাতলা স্তর দ্বারা যুক্ত করা হলে তাকে ট্রানজিস্টর বলে।
একটি ট্রানজিস্টারে দুটি p-n জাংশন থাকে।
p-n জাংশন যুক্ত অর্ধপরিবাহী কে ট্রানজিস্টার বলে।

একে ট্রানজিস্টার এর তিনটি প্রান্ত থাকে। দুপাশের দুটি একই জাতীয় অর্ধপরিবাহী দুটি প্রান্ত এবং মাঝের বিপরীত জাতীয় অর্ধপরিবাহী আরেকটি প্রান্ত হিসেবে কাজ করে।

ট্রানজিস্টরের আবিষ্কার ইলেকট্রনিক্স জগতে বিপ্লব সৃষ্টি করেছে। ট্রানজিস্টর দুর্বল তড়িৎ সংকেতকে সবল তড়িৎ সংকেতে রূপান্তরিত করতে পারে, ট্রানজিস্টর বিবর্ধক হিসেবে কাজ করে, এছাড়া এটি উচ্চগতির সুইচ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। 1948 সালে যুক্তরাষ্ট্রের বেল টেলিফোন ল্যাবরেটরির তিনজন গবেষক উইলিয়াম সকলে, জন বার্ডীন, ওয়াল্টার ব্রাইটেন ট্রানজিস্টার আবিষ্কার করেন। এজন্য আবিষ্কারের জন্য তাদেরকে 1956 সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়।
ট্রানজিস্টর প্রধানত দুই প্রকার।যথা:

1. জাংশন ট্রানজিস্টার

2. ক্ষেএ প্রভাব বা ফিল্ড ইফেক্ট ট্রানজিস্টার।

জাংশন ট্রানজিস্টর আবার দুই প্রকার :

১. pnp ট্রানজিস্টার :

একটি n-type অর্ধপরিবাহীর পাতলা স্তর এর দুই পাশে দুটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী যুক্ত করে n-p-n ট্রানজিস্টর তৈরি করা হয়।






২. npn ট্রানজিস্টার :

একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী পাতলা স্তরের দুই পাশে দুটি n টাইপ অর্ধপরিবাহী যুক্ত করে n-p-n ট্রানজিস্টর তৈরি করা হয়।



ট্রানজিস্টার এর মাঝের অংশকে পিঠ বা ভূমি বা Base বলে।

দুই পাশের একটিতে অপর দুইটি অপেক্ষা বেশি ডোপায়ন করা হয় এ দুটি অংশ অপেক্ষা বেশি ডোপায়ন করা হয় এ অংশকে নিঃসরক বা Emitter এবং অপর দুটি অংশকে কালেক্টর বা collector বলে। নিঃসরক অংশের ডোপায়ন বেশি করার কারণ এর প্রধান কাজ হচ্ছে গড়িষ্ঠ চার্জ বাহক সরবরাহ করা।

নিঃসরকে সর্বদা সম্মুখি বায়াস (forward bios) এবং সংগ্রহকে বিমুখি বায়াস (reverse bios) করা হয়।

ট্রানজিস্টর কে বর্তনীতে ব্যবহার করতে হলে এর তিনটি প্রান্তের একটিকে ইনপুট,আরেকটি আউটপুট এবং তৃতীয়টিকে ইনপুট-আউটপুট উভয় বর্তনীর সাথে যুক্ত করা হয়। যেটিকে ইনপুট ও আউটপুট উভয় বর্তনীতে যুক্ত করা হয় সেটিকে সাধারণত প্রান্ত হিসেবে ব্যবহার করা হয় তার উপর ট্রানজিস্টার এর বৈশিষ্ট্য তথা আউটপুট নির্ভর করে। ট্রানজিস্টরের যেকোনো একটিকে আমরা সাধারন প্রান্ত হিসেবে ব্যবহার করতে পারি।তাই,

বর্তনীতে ট্রানজিস্টারের সংযোগ তিন প্রকার:-

ক. সাধারন পিঠ (common base বা cb)

খ. সাধারণ নিঃসরক (common emitter বা ce)

গ. সাধারন সংগ্রাহক (common collector বা cc)

নিচের কয়েকটি চিএের মাধ্যমে ট্রানজিস্টারের বায়াস দেখানো হলো:

npn ট্রানজিস্টারের বায়োস






pnp ট্রানজিস্টারের বায়োস




0
0
Post a Comment

Post a Comment

WST
-->