yrDJooVjUUVjPPmgydgdYJNMEAXQXw13gYAIRnOQ
Developed by -WST

Contact Form

Name

Email *

Message *

Report Abuse

Total Visitors

Search This Blog

Followers

Followers

No Thumbnail Image

No Thumbnail Image
The best tech blog in Bangladesh and India... Subscribe our newslatter & get pro blogging & seo tips and tricks...

About Us

About Us
The best tech site in bangladesh and india.We discuss of any problem by comment

World Scholar Tech

Made with Love by

Made with Love by
World Scholar Tech

Label

Recently

Popular

Bookmark

অ্যালকিন প্রস্তুতি (Preparation of Alkin)





অ্যালকিন  চেনার উপায়:
আনবিক সংকেত আকারে অ্যালকিন চেনার উপায় হচ্ছে কার্বন সংখ্যার দ্বিগুন হাইড্রোজেন থাকবে। অ্যালকিনের অপর নাম হচ্ছে ইথিলিন।

CnH2n

গাঠনিক সংকেত আকারে অ্যালকাইন চেনার উপায়:
কমপক্ষে একটি কার্বন- কার্বন  দ্বি বন্ধন থাকবে। 

অ্যালকিন প্রস্তুতি :

অ্যালকাইল হ্যালাইড থেকে হ্যালাইড অপসারণ :

অ্যালকাইল হ্যালাইডের সাথে অ্যালকোহলীয় KOH  উওপ্ত করলে বিকিয়ায় অ্যালকিন উৎপন্ন হয়। যেমন:



ডাই হ্যালাইড থেকে হ্যালাইড অপসারণ :

ভিসিনাল ডাই হ্যালাইড থেকে হ্যালাইডের অপসারন :

ভিসিনাল ডাই হ্যালাইড মানে অ্যালকাইল মুলকের পাশাপাশি দুই কার্বনে দুটি হ্যালোজেন থাকবে। একে Zn চূর্ণ  সাথে বিক্রিয়া করালে হ্যালাইড অপসারনের মাধ্যমে অ্যালকিন উৎপন্ন হয়। যেমন :


 ★ চুনাপাথর থেকে অ্যালকিন প্রস্তুতি :

চুনাপাথর মানে ক্যালসিয়াম কার্বোনেটকে 1000 degree সেলসিয়াস  তাপমাত্রায় উওপ্ত করলে তা থেকে ক্যালসিয়াম  অক্সাইড ( চুন)  ও কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হবে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড বায়ুমণ্ডলে চলে যাবে যার ফলে বিক্রিয়াটি এক মুখি হয়ে যাবে। তারপর চুনের সাথে কয়লা মানে কার্বন মিশিয়ে 2000 degree সেলসিয়াস তাপমাত্রায় উওপ্ত করলে ক্যালসিয়াম কার্বাইড উৎপন্ন হবে। তারপর ক্যালসিয়াম কার্বাইডের সাথে আস্তে আস্তে ফোটায় ফোটায় পানি যোগ করলে ইথিন উৎপন্ন হবে। 


★ প্রকৃতিক গ্যাস থেকে অ্যালকিন :

প্রকৃতিক গ্যাস বলতে মিথেনকে বোঝায়। তাই মিথেনকে 1500 degree সেলসিয়াস তাপমাত্রায় উওপ্ত করলে ইথিন ও হাইড্রোজেন গ্যাস উৎপন্ন হয়। যেমন:



অ্যালকিনের অসম্পৃক্ততা পরীক্ষা :

১.ব্রোমিন সংযোজন :

ব্রোমিন হলো লাল বর্নের একটি পদার্থ। অ্যালকিনের সাথে  ব্রোমিনের সংযোজন বিক্রিয়ায় ব্রোমিনের লাল বর্ণ অপসারিত হয়। কারন যখন ব্রোমিন অনু অবস্থায় ছিল তখন ব্রোমিনের বর্ণ ছিল লাল কিন্তু যখন বিক্রিয়া করার পর পরমানু অবস্থায় আছে তখন ব্রোমিনের লাল বর্ণ অপসারিত হয়। এর মাধ্যমে অ্যালকিনের অসম্পৃক্ততা প্রমান করা হয়। যেমন:


২. বেয়ার পরিক্ষা : 

ক্ষারীয় পরিবেশে পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেটের সাথে পটাশিয়াম হাড্রোক্সাইডের বিক্রিয়ায় জায়মান অক্সিজেন ও পানি উৎপন্ন হয়। সেই জায়মান ও পানি দ্বারা ইথিনকে জারিত করলে গ্লাইকল উৎপন্ন হয়। যার মাধ্যমে  পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেটের গোলাপি বর্ণ অপসারিত হওয়ার মাধ্যমে অ্যালকিনের অসম্পৃক্ততা প্রমান হয়। 


অ্যালকিনের পলিমারকরন :

অ্যালকিনের পলিমারকরন জানতে হলে প্রথমেই জানতে হবে পলিমারকরন বিক্রিয়া কি? 
পলিমারকরন বিক্রিয়া হলো  অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনু মিলে একটি উচ্চ শিকল বিশিষ্ট বৃহৎ  অনু গঠিত হয় একে পলিমারকরন বিক্রিয়া। এতে বিক্রিয়ককে বলা হয় মনোমার এবং উৎপাতকে বলা হয় পলিমার। যেমন :


ইথিন এর পলিমারকরন বিক্রিয়ায় পলিথিন উৎপন্ন হয়। তবে এই বিক্রিয়ার কিছু শর্ত আছে,   1000 - 1200 atm চাপ, 100 - 200 degree সেলসিয়াস তাপমাত্রা এবং অক্সিজেন এর উপস্থিতিতে এই বিক্রিয়া করা হয়।

★ অ্যালকাইন থকে অ্যালকিন :

আমরা জানি,
অ্যালকাইনে কার্বন কার্বন এি বন্ধন থাকে। তাই অ্যালকিন উৎপন্ন করতে চাইে এর সাথে হাইড্রোজেন সংযোজন করতে হবে। কিন্তু শর্ত হচ্ছে Ni,Pt প্রভাবকের উপস্থিতিতে  180 - 200 degree সেলসিয়াস তাপমাত্রায় উওপ্ত করতে হবে।


★ ওজনীকরন বিক্রিয়া :

অ্যালকিনের সাথে ওজন গ্যাসের বিক্রিয়ায় বিভিন্ন উৎপাত সৃষ্টি হয়। বিক্রিয়ায় অ্যালকিনকে প্রথমে CCl4 দ্রাবকে বিক্রিয়া করানো হয় তারপর ওজোনাইড গ্যাস উৎপন্ন। একে জিংক ও পানির সাথে উওপ্ত করলে। বিভিন্ন উৎপাত সৃষ্টি  হয়। বিক্রিয়াগুলো নিচে দেওয়া হলো:



0
0
Post a Comment

Post a Comment

WST
-->